Primary Job Exam Date & Admit Card Download has been Published. Primary Assistant Teacher Job Exam Date Admit Card. Primary Assistant Teacher Job Exam Date Admit Card. Primary Assistant Teacher Job Exam Date. Primary Assistant Teacher Job Exam Date published. Primary Assistant Teacher is now a attractive job circular in Bangladesh. Joining the smart and big service team of Primary Assistant Teacher. To get Primary Job Exam Date & Admit Card Download related all information, you can visit my website that is bdlatestupdate.com.
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার সময়সূচি আগামী সপ্তাহে নির্ধারণ !
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার সময়সূচি আগামী সপ্তাহে নির্ধারণ করা হবে। এছাড়া জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ আয়োজনে শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা পেছালেও এপ্রিল থেকে শুরু হতে পারে লিখিত পরীক্ষা। প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
মন্ত্রণালয় থেকে জানা যায়, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ‘সহকারী শিক্ষক’ নিয়োগের লিখিত পরীক্ষার শতভাগ প্রস্তুতি থাকলেও ১৩ মার্চ ‘জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ ২০১৯’ পালিত হওয়ায় ১৫ মার্চের লিখিত পরীক্ষা পিছিয়ে দেয়া হয়। বর্তমানে নতুন করে আবারও নিয়োগ পরীক্ষার সময় নির্ধারণ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। এ লক্ষ্যে আগামী সপ্তাহে মন্ত্রণালয়ে সভা করে সময়সূচি নির্ধারণ করা হবে।
এ বিষয়ে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরের (ডিপিই) মহাপরিচালক এ এফ এম মনজুর কাদির জাগো নিউজকে বলেন, প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগের লিখিত পরীক্ষা ১৫ মার্চ থেকে শুরু করার কথা থাকলেও তা পিছিয়ে দেয়া হয়। বর্তমানে এ পরীক্ষার জন্য নতুন করে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।
তিনি আরও বলেন, এ বিষয়ে আগামী সপ্তাহে সিদ্ধান্ত নিতে মন্ত্রণালয়ে সভা হওয়ার কথা রয়েছে। সভায় পরীক্ষা-সংক্রান্ত পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। পরীক্ষায় আবেদনকারী বেশি হওয়ায় কয়েকটি ধাপে নিয়োগ পরীক্ষা সম্পন্ন করা হবে। পরীক্ষার জন্য শতভাগ প্রস্তুতি সম্পন্ন রয়েছে।
জানা গেছে, এবার এ নিয়োগ পরীক্ষা সম্পূর্ণ ডিজিটালাইজড পদ্ধতিতে নেয়া হবে। নির্ধারিত জেলায় পরীক্ষা আয়োজনের আগের রাতে ইন্টারনেটের মাধ্যমে জেলা প্রশাসকের কাছে প্রশ্নপত্রের সব সেট পাঠানো হবে। পরীক্ষার দিন সকাল ৮টায় প্রশ্নপত্র ছাপিয়ে তা কেন্দ্রে পৌঁছে দেয়া হবে।
ডিপিই’র কর্মকর্তারা জানান, সারাদেশে ১২ হাজার পদে ২৪ লাখের বেশি আবেদনকারী হওয়ায় এবার প্রথমবারের মতো লিখিত পরীক্ষা কয়েকটি ধাপে আয়োজন করা হবে। একসঙ্গে সব জেলার ফলও প্রকাশ করা হবে না। যে জেলার পরীক্ষা আগে শেষ হবে সেখানে লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশ করে মৌখিক পরীক্ষা আয়োজন করা হবে।
কর্মকর্তারা আরও জানান, পাশাপাশি বসা পরীক্ষার্থীদের মধ্যে কেউ যাতে একই সেট না পায় সেজন্য এবার ডিজিটাল পদ্ধতিতে প্রার্থীদের প্রশ্ন সেট নির্ধারণ করা হবে। পরীক্ষার্থীর রোল নম্বরের ওপর প্রশ্ন সেট নির্ধারণ করা হবে। এবার পরীক্ষা কেন্দ্র পরিদর্শক নিয়োগের ক্ষমতা কেন্দ্র সুপারের কাছে থাকছে না। এক প্রতিষ্ঠানের শিক্ষককে অন্য প্রতিষ্ঠানে দায়িত্ব দেয়া হবে। সেন্ট্রাল থেকে দায়িত্বপ্রাপ্ত পরিদর্শকদের শুধু দায়িত্ব বুঝে দেবেন কেন্দ্র সুপার।
ডিপিই’র মহাপরিচালক বলেন, ‘সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক নিয়োগ ২০১৮’ কার্যক্রম চলমান অবস্থায় নতুন করে আরও প্রায় ১৭ হাজার শিক্ষক নিয়োগ কার্যক্রম শুরু করা হবে। প্রাথমিক শিক্ষা উন্নয়ন প্রকল্পের (পিইডিপি-৪) আওতায় এসব শিক্ষক নেয়া হবে। প্রকল্প শেষে নিয়োগপ্রাপ্তদের রাজস্ব খাতে অন্তর্ভুক্ত করা হবে।’
তিনি বলেন, ইতোমধ্যে নতুন করে সারাদেশে প্রায় ২৫ হাজার শিক্ষক পদ শূন্য হয়েছে। দুটি নিয়োগ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে প্রায় ২৭ হাজার প্রাক-প্রাথমিক ও সহকারী শিক্ষক নিয়োগ দেয়া হবে। চলতি মাসে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হতে পারে। দুটি নিয়োগ কার্যক্রম একসঙ্গে পরিচালিত হবে।
সুত্র ঃ jagonews24.com .